ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির
আপনি কি ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির এর দেওয়া ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা জানতে চান ? আজকের এই পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি খুব সহজে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির এর টা জানতে পারবেন।
বর্তমানে ডায়াবেটিস অনেক কমন একটি রোগ হয়েছে। এই রোগটির কারণে মানুষ তাদের জীবন যাপনের মাত্রা হারিয়ে ফেলছে। রোগটি হলে মানুষ নিজের ইচ্ছামত খেতে পারে না বা চলাফেরা করতে পারেনা।
ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির ডায়াবেটিস রোগের অনেক বড় একজন বিশেষজ্ঞ। আমরা আজকের পোস্টে ডায়াবেটিস রোগের জন্য যে খাদ্য তালিকাটি আপনাদেরকে দিয়ে দেব এটা আমরা বানায় নাই এটা সরাসরি ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির এর থেকে নেওয়া হয়েছে ।
চলুন কথা না বাড়িয়ে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির জেনে নেই। পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে সবকিছু জানতে পারবেন।
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির
যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তারা নিয়মিত অনেক ধরনের ডায়েট অনুসরণ করে শারীরিক কষ্ট এবং ব্যায়ামগুলো কোন ধরনের ফলাফল পাচ্ছেন না। আর এগুলো করেও আপনাদের শরীরের চর্বি বা মেদ কমছে না।
কিন্তু বর্তমানে ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির এর ডায়েট চার্ট অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তার ডায়েট চার্ট অনুসরণ করে মানুষ বেশি বেশি সফলতা পাচ্ছে।
নরমালি আমরা যে সকল ডায়েট চার্ট অনুসরণ করি সেখানে ৫০% কার্বোহাইড্রেট 20% প্রোটিন এবং 30% ফ্যাট থাকে। কিন্তু ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির যে ডায়েট চার্ট দিয়েছে এটাকে বলা হয় টিপিক্যাল ডায়েট চার্ট । এখানে এই কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন এবং ফ্যাট এর পার্সেন্টেজ অনেক ভিন্ন রয়েছে।
তো চলুন এখন আমরা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির এর বিষয়গুলো ভালোমতো।
সে সকল খাদ্য খাওয়া যাবেনা
✓ যে সকল পোল্ট্রি ফার্মের মুরগি পাওয়া যায় অর্থাৎ ব্রয়লার মুরগী গুলোকে কোনভাবেই বর্তমানে গ্রহণ করা যাবে না।
✓ টক দই সরাসরি দুধ কিংবা দুধ দিয়ে বানানো যে সকল খাদ্য রয়েছে সেগুলোকে এড়িয়ে চলতে হবে।
✓ চিনি কিংবা এই চিনি ব্যবহার করে যে সমস্ত খাদ্য দ্রব্যাদি তৈরি করা হয় সেগুলোকে সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে অর্থাৎ খাওয়া যাবে না।
✓ চালের তৈরি যে সকল দ্রব্যাদি আছে যেমন ভাত রুটি এ সকল বস্তু গ্রহণ করা যাবে না।
✓ বিভিন্ন ধরনের ডাল বর্তমানে বাজারে পাওয়া যায় এই ডালগুলোর মধ্যে কোন ডালই এখন খাওয়া যাবে না।
✓ বর্তমানে অনেক খাবার পাওয়া যায় যেগুলো গম দিয়ে বানানো হয় যেমন বিস্কুট পাউরুটি কেক সহ আরো যাবতীয় খাবার। এই গম দিয়ে বানানো কোন ধরনের খাবার বর্তমানে খাওয়া যাবে না।
✓ যদিও মধু শরীরের জন্য অনেক উপকারী তবে মধু আপনাকে খাওয়া যাবেনা এর সাথে যে সমস্ত মিষ্টি ফল বাজারে পাওয়া যায় সেগুলো এখন খাওয়া যাবে না।
✓ বর্তমানে অনেক গাভী বা ছাগল আছে যেগুলোকে বিভিন্ন ধরনের ভ্যাকসিন দিয়ে মোটাতাজা করা হয়। আর এগুলোর মধ্যে অনেক পরিমাণে ফ্যাট বা চর্বি থাকে এই কারণে এই ধরনের গরু বা খাসির গোশত কোনভাবে ভক্ষণ করা যাবে না।
উপরে আমরা যে কয়েকটি পয়েন্ট আপনাকে আলোচনা করলাম এগুলো ডায়েট চলাকালীন কোনভাবে খাওয়া যাবে না। যখন আপনি ডায়েটের মধ্যে থাকবেন তখন যদি এই খাদ্যগুলো ভক্ষণ করেন তাহলে আপনার শরীর আবার আগের মত হয়ে যাবে।
কিন্তু এখন মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে এত কিছু না খাওয়া গেলে আমরা খাব কি? তো কি কি খাবেন সেটা এখন আলোচনা করব।
যেসকল খাদ্যগুলো খাওয়া যাবে
✓ যে সমস্ত মাছ পাওয়া যায় আর মাছের মধ্যে যে ডিম থাকে এটি আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। আপনারা চাইলে এই মাছের ডিমগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্রহণ করতে পারেন।
✓ বাদাম অনেক উপকারী একটি জিনিস। আপনার এই ডায়েটে থাকাকালীন চাইলে যেকোনো ধরনের বাদাম আপনি খেয়ে নিতে পারবেন। বর্তমানে অনেক ধরনের বাদাম পাওয়া যায় যেমন চিনা বাদাম, কাজুবাদাম সহ আরও বিভিন্ন বাদাম। চাইলে সরাসরি বাদাম খেতে পারেন আবার চাইলে ব্লেন্ডার মেশিনে এই বাদামগুলোকে ব্লেন্ড করে সুন্দরভাবে পেস্ট বানিয়ে খেতে পারেন।
✓ যদি আপনারা এমন কোন গরু বা খাসির গোশত পেয়ে থাকেন যে গরুকে ইনজেকশন দিয়ে মোটা করা হয়নি। অর্থাৎ ন্যাচারালি গরু মোটাতাজা হয়েছে তাহলে সেই গরুর গোস্ত গুলোকে ভক্ষণ করতে পারেন। এই গরুগুলো বিভিন্ন লতাপাতা খেয়ে বড় হয়ে থাকে। তাই এগুলোর গোস্তে কোনো ধরনের অন্য উপাদান নেই। তবে হ্যাঁ অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না অবশ্যই পরিমাণ মত খেতে হবে।
✓ যেকোনো ধরনের সবুজ শাকসবজি গুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে। চাইলে মিষ্টি কুমড়া বা গাছের সবুজ পাতাগুলো আপনারা রেধে খেতে পারেন। তবে অবশ্যই সীমিত খেতে হবে।
✓ গরু বা খাসির পা’ তে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্যালসিয়াম থাকে। তাই ডায়েটে থাকাকালীন আপনারা এই গরুর পা বা খাসির পা গুলো খেতে পারবেন।
✓ রং চা অথবা কফি খেতে আপনার কোন বাধা নেই। তবে হ্যাঁ যদি আপনি এই চা কিংবা কফি খেতে চান তাহলে অবশ্যই চিনি এবং দুধ ছাড়া এগুলোকে খেতে হবে । চাইলে চায়ের মতে আদা লেবু এবং সামান্য লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন।
✓ টক জাতীয় বিভিন্ন ধরনের ফল খেতে পারেন যেমন আমলকি কাঁচা আম বা ডাবের পানি এই ধরনের ফলমূল।
✓ এছাড়াও আপনার চাইলে যে কোন ধরনের মাছ ও এই ডায়েটের সময় থাকাকালীন খেতে পারবেন । তবে দেশী মাছ যেমন পাঙ্গাস রুই কাতল এই সকল মাছ হলে ভালো হয়।
✓ ডিম খাওয়ার চেষ্টা করবেন তবে হ্যাঁ পোল্ট্রি মুরগির ফার্মের ডিম না খাওয়াই ভালো আপনারা বাড়িতে থাকা দেশি মুরগি এবং দেশি হাঁসের ডিম গুলো ভালোভাবে খেতে পারবেন।
তো বন্ধুরা ওপরে আমি যে সমস্ত খাদ্যের কথা বললাম এগুলো আপনারা ডায়েট থাকাকালীন সময়ে গ্রহণ করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ এই খাদ্যগুলো অবশ্যই সীমিত পরিমানে খেতে হবে অর্থাৎ খুব বেশি পরিমাণে যদি খেয়ে থাকেন তাহলে আবার আপনার শরীরের সমস্যা হবে।
তো এখন এই খাদ্যগুলো আপনারা সকাল বিকেল দুপুর কিংবা রাতের কি পরিমাণে খাবেন সেটা নিয়ে এখন নিচে আলোচনা করব।
ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্য খাওয়ার নিয়ম
এখন আমরা আপনাদেরকে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির কিভাবে দিয়েছেন সেটা বুঝিয়ে দেবো।
নিচে আমরা সকালে কি খাবেন দুপুরে কি খাবেন কিংবা বিকেলে কি খাবেন সেগুলো খুব ভালোভাবে উল্লেখ করে দেবো। চলুন তাহলে শুরু করি –
সকালের নাস্তা
মনে রাখবেন সকালের খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। সকালে যদি আপনি বেশি কিছু খেয়ে ফেলেন তাহলে সারা দিন এটা আপনার শরীরের উপরে প্রভাব পড়বে।
সকালের নাস্তা শুধুমাত্র হালকা কফি কিংবা চা দিয়ে সেরে ফেলতে হবে। সকালে ভারী কোন কিছু কোন ভাবেই খাওয়া যাবে না। আর হ্যাঁ আপনারা চাইলে সকালে কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন।
চা খাওয়ার ব্যাপারে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে চায়ের মধ্যে চিনি কিংবা দুধ কোনভাবে মেশানো যাবে না চাইলে লেবুর রস কিংবা আদা মিশিয়ে সাথে হালকা লবণ দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
এইভাবে সকালের নাস্তাটা আটটা থেকে নয়টার মধ্যে কিন্তু সেরে ফেলতে হবে। এই সময়ে সকালের নাস্তা করলে দুপুরের খাবার একটার মধ্যে খেতে হবে। তবে যদি কেউ দেরি করে সকালের নাস্তা করে তাহলে তাকে দুইটার মধ্যে দুপুরের খাবার খেতে হবে।
দুপুরের খাবার
এই দুপুরের খাবারটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনারা এখানে অবশ্যই খাওয়ার আগে আপেল সিডের ভিনেগার এক চামচ গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেয়ে ফেলবেন। তাহলে পেটে কোন গ্যাসের সমস্যা থাকলে সেটা সেরে যাবে।
দুপুরের খাবার মেনুতে অবশ্যই শাকসবজি বা এই ধরনের খাদ্যগুলো রাখতে হবে। আর হ্যাঁ শাক রান্না করার সময় সেগুলোকে যথেষ্ট পরিমাণে কম সিদ্ধ করার চেষ্টা করতে হবে যাতে শাকের গুণগত মান ভালো থাকে।
চাইলে ডিমের কুসুম সহ ঘি মাখন দিয়ে ভেজে খেতে পারবেন। তবে হ্যাঁ এখানে আপনারা চাইলে সারাদিন মিলে ছয়টি ডিম খেতে পারবেন। ডিম খেলে শরীরে সেটা ফ্যাটের জন্য বেশ ভালো কাজ করবে।
আপনারা যে সমস্ত ভাজাপোড়া খেতে চান চাইলে শাকগুলো খেতে পারবেন কিন্তু হ্যাঁ এখানে অবশ্যই অলিভ অয়েল দিয়ে এগুলো খেতে হবে।
চাইলে দুপুরে খাবার মেনুতে মাছ বা মাংস রাখা যাবে যেটা উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তবে হ্যাঁ যদি আপনি দুপুরে মাংস খান তাহলে মাছ খাওয়া যাবে না আবার মাছ খেলে কোন ভাবে মাংস গ্রহন করা যাবে না।
এখানে আপনারা দেশি মুরগির গোস্ত ও গ্রহণ করতে পারেন তবে অবশ্যই সীমিত পরিমাণের এটি গ্রহণ করতে হবে।
বিকেলের নাস্তা
যদি বিকেলে আপনাদের ক্ষুধা লেগে যায় তাহলে চাইলে এখানে চা কিংবা কফি খাওয়া যেতে পারে সকালের নাস্তা যেভাবে খেয়েছিলেন।
এখানে চাইলে আপনারা বিভিন্ন ধরনের বাদামও খেতে পারেন। কারণ বাদ আম খেলে শরীরের চর্বি বেড়ে যায় না বরং এটা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
রাতের খাবার
রাত এবং দুপুরের খাওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাথে মেনে চলতে হবে। কারণ রাতের খাবার যেটা আমরা খাই সেটা কিন্তু সারারাত আমাদের শরীরে থেকে যায়।
রাতে অবশ্যই কম পরিমাণে খেতে হবে। রাতের বেলা আপনারা কিভাবে কি কি খেতে পারেন সেটা নিজে বলা হলো।
রাত্রে খাবার গ্রহণ করার আগেও অবশ্যই ভিনেগার মিশ্রিত এক গ্লাস পানি আপনাকে গ্রহণ করতেই হবে। দুপুরের খাদ্য তালিকা যে সমস্ত জিনিস রাখা হয়েছিল সেগুলো চাইলে আপনি এখানেও খেতে পারেন ।
কিন্তু এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রাত আটটার আগে অবশ্যই রাতের খাবার খাওয়া একদম সম্পূর্ণভাবে শেষ করতে হবে। এরপর ঘুমানোর আগে কোন ধরনের আর খাবার খাওয়া যাবে না।
তবে আপনারা চাইলে রাত ৮ টার সময় রাতের খাবার খাওয়ার পরে ঘুমানোর আগে শুধুমাত্র পানি পান করতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীদের যে সকল বিষয় মেনে চলতে হবে
✓ সকালবেলা অবশ্যই ঘুম থেকে অনেক দ্রুত উঠতে হবে। বেশিক্ষণ ঘুমিয়ে থাকলে আমাদের শরীর অনেক বেশি অলস হয়ে যাবে শরীরের মধ্যে আরও বিভিন্ন ধরনের চর্বি হয়ে উঠবে।
✓ সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর নামাজ পড়তে হবে এবং বাহিরে গিয়ে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে। যদি বেশি পরিমাণ হাঁটতে পারেন, তাহলে আপনার শরীর থেকে ক্যালরি চলে যাবে এবং আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন
✓ সকালবেলা হাঁটার পাশাপাশি চাইলে ইয়োগা প্র্যাকটিস করতে পারেন শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য এই ইয়োগা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে থাকে। আপনারা চাইলে ইউটিউবে দেখে এই ইয়োগা করার নিয়মটা ভালো মতো বুঝে নিতে পারেন।
✓ রাতের বেলা ভিনেগার মিশ্রিত পানি খেতে হবে। আর হ্যাঁ রাত্রে অবশ্যই দশটা বা এগারোটার আগেই ঘুমিয়ে যেতে হবে।
✓ যদি রাত্রে দেরিতে ঘুমিয়ে যান তাহলে সেটা শরীরের উপর অনেক খারাপ ফেলবে। আর এই ক্ষতি সারিয়ে ওঠার জন্য শরীরকে অনেক বেশি কষ্ট করতে হবে এবং আপনার শরীরে থাকা ডায়াবেটিসের মাত্রাও বেড়ে যাবে।
পরিশেষে
উপরে আমরা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির এর বিশ্লেষণ করে দিয়েছি। ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবিরের খাদ্য তালিকা অনেকেই গ্রহণ করে অনেক ভাল ফলাফল পেয়েছ।
বেশি মানুষ সফলতা পাওয়ার কারণে তার ডায়াবেটিস ডায়েট চার্ট অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে হ্যাঁ তার ডায়েট চার্ট মেনে চলা একটু কষ্টকর হবে। কিন্তু যদি আপনারা একমাস বা দুই মাস এই চার্ট মেনে চলতে পারেন তাহলে অবশ্যই তাড়াতাড়ি সফলতা পাবেন।
যদিও প্রথমে একটু কষ্ট হবে কিন্তু আস্তে আস্তে আপনি অবশ্যই এই চার্ট এর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন। আশা করব আমাদের বিশ্লেষণ করার প্রত্যেকটা বিষয়। এরপরও যদি এটা নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট বক্স এ জানতে পারেন।