৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল – ৫০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল 2023
আপনি কি ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল খুজতেছেন? তাহলে আজকে একদম সঠিক জায়গায় চলে এসেছেন। আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে পাঠকদের কে বেশ কিছু ৫০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল দেখাবো।
আমরা প্রায় বেশিরভাগ মানুষই এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ইউজ করি। কিন্তু এই অ্যান্ড্রয়েড ফোন থাকার পাশাপাশি সবার একটি বাটন মোবাইল থাকা অবশ্যক। কারণ কথা বলার জন্য একটি বাটন মোবাইল অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে।
আবার অনেকেই দেখা যায় বাটন মোবাইল ব্যবহার করতে বেশি সাচ্ছন্নবধ বোধ করে। তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট সাজানো হয়েছে। আজকের এই মূল্যবান পোস্ট এর মাধ্যমে পাঠকদের কে আমরা ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল দেখাবো যেগুলো তারা ৫০০ টাকার মধ্যে কিনতে পারবে।
৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল
অনেকেই অনলাইনে ৫০০ টাকার মধ্যে টাচ স্ক্রিন বা এন্ড্রয়েড ফোন খুঁজে থাকে। কিন্তু বন্ধুরা আপনারা ৫০০ টাকার মধ্যে নতুন কোন এন্ড্রয়েড ফোন পাবেন না।
তবে হ্যাঁ বিভিন্ন দোকানে আপনারা হয়তো ৫০০ টাকার মধ্যে পুরাতন এন্ড্রয়েড ফোন পেয়ে যেতে পারেন। তবে সেগুলো কেনা কখনই উচিত হবেনা। এই কারণে আমরা আপনাদেরকে বেশ কিছু ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল দেখাবো।
১. Maximus m82
মেক্সিমাস কোম্পানি থেকে যেসকল বাটন মোবাইল লঞ্চ করা হয় সেগুলোর দাম তুলনা মূলক কিছুটা কম হয়ে থাকে। এই কারণে যাদের বাজেট কম তাদের উচিত অবশ্যই মেক্সিমাস কোম্পানির মোবাইল গুলো ।
যাইহোক ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল গুলোর মধ্যে প্রথমে আমরা এই Maximus m82 মোবাইল টি রেখেছি। মোবাইলটি সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে বিস্তারিত বুঝিয়ে দেওয়া হবে –
- মোবাইলটি ফিচার বা বাটন মোবাইল হওয়া সত্ত্বেও এটা দিয়ে আপনারা ভিডিও এবং অডিও রেকর্ড করতে পারবেন খুব সুন্দরভাবে ।
- ফোনটির সাইজ অনেক ছোট এবং দেখতেও বেশ চমৎকার হয়েছে। এই বাটন ফোনটিতে ৭৫০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর একটি ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে সেটা দিয়ে আপনারা খুব সহজভাবেই কয়েকদিন ব্যবহার করতে পারবেন।
- ফোনটি ছোট হওয়ায় এটাতে ১.৮ ইঞ্চি এর একটি ডিসপ্লে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এই ফোনে একসাথে দুইটি সিম কার্ড এবং আপনারা চাইলে সহজে আরেকটি মেমোরি কার্ড ও ব্যবহার করতে পারবেন।
- যে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন সেটার ১৬ জিবি পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন।
- মোবাইলটিতে ব্লুটুথ কানেকশন সার্ভিস টি এনাবল আছে তাই অন্যান্য ফোন থেকে ব্লুটুথ এর মাধ্যমে ফাইল ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
- এছাড়াও এই মোবাইলটির চার্জার পিন এ ইউএসবি সাপোর্ট রয়েছে তাই ইউজবি কেবল দিয়েও বিভিন্ন ধরনের ফাইল ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
- আর এই মোবাইলে নেটওয়ার্ক হিসেবে টুজি কানেকশন ব্যবহার করা হয়েছে তাই খুব সুন্দরভাবে ফোনে কথা বলতে পারবেন।
এগুলো ছাড়াও এই বাটন মোবাইল এ আরো বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা আছে যেটা আপনারা নিজে থেকেই বুঝতে পারবেন । তাই যাদের বাজেট কম এবং ছোট ভালো একটি বাটন মোবাইল খুজেছেন তারা চাইলে এটি নিতে পারেন।
2. Walton Olvio L3
ওয়ালটন কোম্পানির এই ওয়ালটন l3 মোবাইলটি যখন মার্কেটে এসেছিল তখন এটি একদম সাড়া ফেলে দিয়েছিল । কারণ এই মোবাইলটির সাইজ অনেক ছোট এবং এটার দামও তুলনামূলকভাবে বেশ কম।
আমরা জানি ওয়ালটন কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো বরাবরাই বেশ ভালো হয়ে থাকে। সেজন্য এই মোবাইলটি ও তার ব্যতিক্রম নয়। যাদের বাটন মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে বাজেট অনেক কম তাদের জন্য এই মোবাইলটি ভালো হবে।
তো মোবাইল টি কেনার আগে অবশ্যই এই ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইলে সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে । সেটা নিচে দেখুন :
✓ চমৎকার বাটন মোবাইলটিতে ১.৭ ইঞ্চি এর একটি সুন্দর ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। আর এই ডিসপ্লেটির pixel হচ্ছে ২৪০ × ৩২০ ।
✓ যেহেতু বাটন মোবাইল এবং এখানে কোন অ্যাপস ইনস্টল করা হবে না তাই এখানে র্যাম দেওয়া হয়েছে মাত্র চার এমবি। এখানে ফোন মেমোরি ও চার এমবি দেওয়া আছে ।
✓ তবে বন্ধুরা এই মোবাইলের ব্যাটারি কিন্তু আরেকটু বড় অর্থাৎ এই মোবাইলটিতে ব্যবহার করা হয়েছে 800 মিলিম্পিয়ার এর লিথিয়াম আয়ন একটি ব্যাটারি। যদি আপনারা শুধুমাত্র কথা বলার জন্য মোবাইলটি নেন তাহলে অনাআসে তিন থেকে চার দিন পার করে দিতে পারবেন এই ব্যাটারীতে।
✓ মোবাইলটি বাংলাদেশে লঞ্চ করা হয় ২০২০ সালে এই কারণে এখনো এই মোবাইলটি পাওয়া যায়।
✓ এই মোবাইলের সাথে আপনারা একটি চার্জার ও পেয়ে যাবেন আর হ্যাঁ মোবাইলটির চার্জার পিন ব্যবহার করে ইউএসবি কানেকশন এর কাজগুলোও করা যাবে।
✓ চাইলেই মোবাইলের মাধ্যমে সর্বোচ্চ দুইটি সিম কার্ড একসাথে ব্যবহার করতে পারবেন এবং এখানে সর্বোচ্চ ১৬ জিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড সাপোর্ট করবে যেটা আসলে বেশ চমৎকার।
✓ ফোনটি আপনারা তিনটি রঙ্গে পাবেন আর সেই রং তিনটি হচ্ছে লাল কালা এবং নীল।
✓ ফোনটিতে নেটওয়ার্ক কানেকশন 2g দেওয়ার পাশাপাশি আরো অনেক কিছু সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
✓ এই মোবাইলটিতে যে মেমোরি কার্ড তুলবেন সেটার মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন ধরনের অডিও ফাইল শোনার পাশাপাশি ভিডিও ফাইলও দেখতে পারবেন এটার মাধ্যমে।
✓ অডিও ভিডিও দেখার পাশাপাশি ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন আবার এখানকার মাইক্রোফোন টি ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় অডিও ও রেকর্ড করতে পারবেন।
তো বন্ধুরা যাদের কম বাজেটের মধ্যে ওয়ালটন কোম্পানির ভালো বাটন মোবাইল দরকার তারা চাইলেই এই মোবাইলটি নিতে পারেন। তবে হ্যাঁ মোবাইলটি নেওয়ার আগে অবশ্যই ভালোমতো কয়েক করে নিবেন যে, সেটির সবকিছু ঠিকঠাকভাবে কাজ করছে কিনা ।
3. Maximus M79
ম্যাক্সিমাস কোম্পানি থেকে M সিরিজের যে সমস্ত বাটন ফোন লঞ্চ করা হয়েছিল সেগুলো আসলেই বেশ চমৎকার এবং দাম ও অনেক কম ছিল।
যাদের বাজেট অনেক কম ছিল এবং কম টাকার মধ্যে ভালো বাটন মোবাইল খুজতেছিল তারা নিঃসন্দেহে এই মোবাইলগুলো কিনেছে। তো পোষ্টের এই পর্যায়ে আর একটি ম্যাক্সিমাস কোম্পানির বাটন মোবাইল নিয়ে আসা হলো সেটা হচ্ছে Maximus M79.
এই কোম্পানিটি কিন্তু বাটন মোবাইল অনেক লঞ্চ করেছে এবং প্রত্যেকটা প্রোডাক্টই ছিল বেশ চমৎকার এবং মানসম্পন্ন। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে এখন আমরা এই Maximus M79 মডেলের মোবাইলটা সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে আসি –
✓ এই মোবাইলের পিছনে যে মেইন ক্যামেরা সেন্সর দেওয়া হয়েছে সেটা 0.3 মেগাপিক্সেল এর একটি QVGA ক্যামেরা।
✓ যদিও এই ক্যামেরাটি দিয়ে আপনারা চাইলে খুব সহজে ফটো তুলতে পারবেন এবং ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন কিন্তু এর কোয়ালিটি তেমন একটা ভালো পাবেন না কারণ ক্যামেরাটির পিক্সেল অনেক কম ।
✓ এই মোবাইল ফোনে ১.৮ ইঞ্চি এর একটি ডিসপ্লে লাগানো হয়েছে এবং এই ডিসপ্লেটি বেশ পরিষ্কার এবং ভালোই।
✓ এর যেহেতু ২০১৬ সালে এই মোবাইলটি লঞ্চ করা হয়েছিল তখন এর দাম কম থাকলেও ইদানিং এর দাম একটু বেশি হয়েছে। আর হ্যাঁ হয়তো আপনারা বিভিন্ন শোরুমে গেলে এই মোবাইলটি নাও পেতে পারেন এই কারণে অনলাইনে অর্ডার দিয়েও নিতে হতে পারে।
✓ ব্যাটারি সেকশনে এই মোবাইল এর চমৎকার রয়েছে । এখানে আপনি পাবেন ১০০০ মিলিম্পিয়ার এর একটি লিথিয়াম আয়নের ব্যাটারি। আর হ্যা এই ব্যাটারিটি যেহেতু রিমুভেবল তাই যেকোনো সময় ব্যাটারিটি মোবাইল থেকে খুলে নিতে পারবেন।
✓ আরেকটি ভালো বিষয় হচ্ছে এই মোবাইলে ৩.৫ মিলিমিটারের একটি হেডফোন হ্যাক দেওয়া রয়েছে যেটা দিয়ে আপনারা খুব সহজেই ইয়ারফোনের মাধ্যমে গান বা অডিও গুলো শুনতে পারবেন।
✓ একসাথেই আপনারা সর্বোচ্চ ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড এবং দুইটি যে কোন কোম্পানির সিম কার্ড এটাতে লাগিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।
✓ এই মোবাইলে ব্লুটুথ কানেকশনসহ আরো গুরুত্বপূর্ণ দরকারি যাবতীয় কালেকশন গুলো দেওয়া হয়েছে।
আশা করি এই Maximus M79 মোবাইল সম্পর্কে পাঠকরা বিস্তারিত জেনে গেছে। তো যদি এই বর্ণনা গুলো পড়ে আপনার পছন্দ হয় মোবাইলটিকে তাহলেই কেবল আপনি মোবাইলটি নিতে পারেন।
তবে একটা কথা ঠিক যে এই ম্যাক্সিমাস কোম্পানির প্রত্যেকটা মোবাইল চমৎকার। আশা করি আপনারা কম দামের মধ্যেই এই কোম্পানি থেকে ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল গুলো নিতে পারবেন।
4. Winmax BD33
একটা সময় ছিল যখন এই winmax company অনেক কম দামে বেশ চমৎকার বাটন মোবাইল লঞ্চ করত। এই কারণে মোবাইল এর কোম্পানি টি অনেক জনপ্রিয় ছিল ।
তো বন্ধুরা আজকের এই ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল এর লিস্টে আমরা চার নম্বরে এই winmax bd 33 মোবাইলে রেখেছি । আশা করি কম দামে এই মোবাইলটি যে সকল সার্ভিস প্রদান করবে আপনারা তাতে হতাশ হবেন না।
অন্য সকল বাটন মোবাইলের মত এই মোবাইলটিও আমাদেরকে বেশ কিছু ভালো ভালো জিনিস অফার করতেছে চলুন সেগুলো এক নজরে দেখে নেই –
✓ বরাবরের মতো অন্য বাটন মোবাইল গুলোর মতই এই মোবাইলেও আপনারা পাবেন 1.8 ইঞ্চি এর একটি পরিষ্কার ও সুন্দর দেখতে ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লেটি আপনারা খুব ভালো মতো ব্যবহার করতে পারেন ।
✓ ব্যাটারি সেকশনের ক্ষেত্রে winmax company বরাবরই ভাল কাজ করে এসেছে। তারা এই মোবাইলে ১৭০০ মিলি এম্পিয়ার এর একটি চমৎকার ব্যাটারি দিয়েছে।
✓ আপনারা এই বাজেটের মধ্যে ১৭০০ মিলিম্পিয়ারের ব্যাটারি আর কোন বাটন মোবাইলে পাবেন না। তো এই ব্যাটারিটি দিয়ে অনায়াসে ৭ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত মোবাইলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
✓ যদিও মোবাইলটি অনেক পুরাতন তবে ২০২০ সালে এটাকে আবার নতুন করে আপডেট করা হয়েছে।
✓ তো বন্ধুরা অন্যান্য ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল গুলোর মত এটাতেও আপনার অডিও এবং ভিডিও রেকর্ড করার পাশাপাশি এই অডিও ভিডিও গুলো দেখতে পারবেন।
✓ মোবাইলটির সাউন্ড কোয়ালিটি বেশ চমৎকার এই কারণে আপনাদের লাগানো দুইটা সিম দিয়ে খুব সুন্দরভাবে মোবাইলে কথা বলতে পারবেন। এর সাথে যদি কোন মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে চান সেটা ব্যবহার করতে পারবেন এবং ওই মেমোরি কার্ডে যাবতীয় কাজগুলো করতে পারবেন।
✓ এছাড়াও এই মোবাইলের সাথে আপনারা একটি চমৎকার চার্জার এবং সাথে ইয়ারফোন পাবেন। আর এখানে থাকা 3.5 mm এর হেডফোন চেক এর সাহায্যে ওই ইয়ারফোন দিয়ে অডিও গুলো শুনতে পারবেন।
✓ মোবাইলটিতে আপনারা ব্লুটুথ কানেকশন সহ ফোনে কথা বলার জন্য 2 জি কানেকশন পেয়ে যাবেন।
আপনারা যারা এমন বাটন মোবাইল খুজতেছেন যেটাই অনেক বেশি চার্জ থাকবে এবং দাম ও কিছুটা কম হবে তাদের জন্য এই মোবাইলটা কিনতে হবে। এই মোবাইলে অনেক বড় ব্যাটারি থাকার কারণে অনায়াসে সাত থেকে দশ দিন পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন।
আশা করি এই ম্যাক্সিমাস m79 সম্পর্কে আপনাদের সবকিছু ধারনা একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে। আশা করি এটা বুঝতে পারছেন যে এই ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল টা কাদের কেনা উচিত এবং কাদের কেনা উচিত নয়।
পরিশেষে
আজকের এই পোস্টে মোট চারটি ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে । আমরা চেষ্টা করেছি সেই সকল বাটন মোবাইল গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার যেগুলোর দাম অনেকটা কম এবং মানও অনেক ভালো ।
এই মোবাইলগুলো যেহেতু অনেকদিন আগে এসেছিল তাই হয়তো আপনারা যে কোন দোকানে পাবেন না। তবে হ্যাঁ যদি আপনারা ওই কোম্পানির বড় শোরুমে যেতে পারেন তাহলে অবশ্যই মোবাইল গুলো পেয়ে যাবেন।
আর হ্যা বন্ধুরা আমাদের সেহ্যার করা ৫০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল গুলোর মধ্যে আপনার কোনটা কেমন লেগেছে, সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর চাইলে এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও জানার সুযোগ করে দিতে পারেন।