সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা সমূহ কি কি?

যেহেতু বর্তমানে ইন্টারনেটের প্রসার অনেক বেশি তাই এখানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়টা চলে এসেছে। আপনারা যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা সহ এই গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের পোস্ট পরবেন।
কিছুদিন আগেও মানুষ একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে অনেক বেশি কষ্ট হতো। কিন্তু ইন্টারনেট আসার পর থেকে যখন সোশ্যাল মিডিয়াগুলো আমাদের মাঝে চলে আসে তখন এই কষ্ট পানির মত চলে গেছে।
এছাড়াও এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো আসার কারণে আমাদের জীবনের অগ্রগতি অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। যার কারণে আজকের পোস্টে আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বোঝায় সবকিছু আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো।
তো বন্ধুরা আপনারা যদি সহ এই ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়বেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি
যদিও অনেক মানুষ ইন্টারনেট সম্পর্কে জানে কিন্তু অনেক মানুষ এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বোঝায় সেটা বোঝেনা।
এর জন্যই প্রথমে আমরা এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বোঝায় সেটা আপনাদেরকে সুন্দরভাবে বলে দেব।
যখন দুনিয়ায় কোন ধরনের ইন্টারনেট ছিল না বা মোবাইল ফোন ছিল না তখন মানুষ যোগাযোগ করত পায়ে হেঁটে গিয়ে কিংবা বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা মাধ্যমে।
তো এরপর যখন ইন্টারনেট আমাদের মাঝে চলে আসলো বা মোবাইল ফোন চলে আসলো। তখন কিন্তু এই যোগাযোগ করার ব্যাপারটা একদম পানির মতো সহজ হয়ে গেছে।
কিন্তু হ্যাঁ এই ইন্টারনেট আসার পরে যখন বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া তৈরি হল তখন সেখানে মানুষ একে অপর সাথে যোগাযোগ করা শুরু করল। আর এই মানুষ যোগাযোগ করার জন্য বর্তমানে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে যে জিনিসটা ব্যবহার করে সেটাই হলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।
বলে রাখা ভালো মানুষ বর্তমানে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো শুধুমাত্র একে অপরের সাথে যোগাযোগ করার জন্যই ব্যবহার করেনা এখানে আরো অসংখ্য কাজ করা হয়।
এখানে মানুষের বিভিন্ন আবেগ শেয়ার করা হয় পোস্টের মাধ্যমে আবার একে অপরের পোস্টে মন্তব্য ও জানানো যায়। এই সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো আমাদের মাঝে আসার কারণে আমাদের জীবন যাত্রা অনেকটা সহজ হয়ে গেছে।
নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নাম দেওয়া হল:
- ফেসবুক
- ইউটিউব ,
- হোয়াটসঅ্যাপ ,
- টুইটার
- ইনস্টাগ্রাম
- লিংকদিন
- টেলিগ্রাম
- ভাইবার
- টিক টক
- ইমো
- মেসেঞ্জার
এগুলো সহ আরো অনেক ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমানে আমাদের মাঝে রয়েছে। তো আশা করি উপরের লেখাগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বোঝায় সেটা খুব সুন্দরভাবে জেনে গেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা
ইন্টারনেট আসার পর থেকে আমাদের জীবন যাত্রা সহজ হয়ে গেলেও এই ইন্টারনেটের কারণে বর্তমানে অনেক ধরনের অপরাধ ও চলছে । এর ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কিছু অসুবিধাও রয়েছে।
যার কারণে পরীক্ষায় বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো চলে আসে। যদিও এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সুবিধা থেকে সুবিধা বেশ অসুবিধা কম তারপরেও এখানে জানার কিছু বিষয় আছে। ।
প্রতিটা জিনিস এর ওই ভালো এবং খারাপ দিকে রয়েছে। এরমধ্যে কিছু জিনিসের খারাপ দিকে একটু বেশি আবার ভালো দিক একটু কম। কিন্তু এখন ওই জিনিসটা থেকে আপনি ভালো দিকটি বেছে নিবেন নাকি খারাপ দিক বেছে নিবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
ঠিক এইভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ও বেশ কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে বা খারাপ দিক ও ভালো দিক রয়েছে এখন এখান থেকে যারা খারাপ দিক বেছে নেয় তারা এটাকে খারাপ করে ফেলে।
তো আমরা এখন নিচে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা গুলো আপনাদেরকে বিস্তারিত জানিয়ে দিলাম।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা বা ভালো দিক সমুহ
যেহেতু এই সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সুবিধা একটু বেশি রয়েছে তাই আমরা প্রথমেই এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা গুলো আপনাদেরকে ভালোভাবে বুঝিয়ে দেব।
অসংখ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা রয়েছে। তার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা যেগুলো মানুষ বেশি ব্যবহার করেছে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।
দ্রুত যোগাযোগ করা
নামটির মধ্যে যেহেতু যোগাযোগ শব্দটি উল্লেখ আছে তাই এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ এর কাজটাই বেশি করা হয় ।
যখন এইগুলো ছিল না তখন মানুষের সাথে যোগাযোগ করা অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। কিন্তু যখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো আমাদের কাছে চলে আসলো তখন এক সেকেন্ডের মধ্যেই আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যোগাযোগ করতে পারি।
আর এই যোগাযোগ করার জন্য আমাদেরকে কোন টাকা পয়সা প্রদান করতে হয় না শুধুমাত্র ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই কাজটি করা যায় নিমিষের মধ্যে।
অনেকেই আছে যোগাযোগ করার জন্য মেসেঞ্জার ব্যবহার করে থাকে। আবার অনেকে আছে ইমু ব্যবহার করে থাকে। তো সবগুলোই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অংশ তাই আমরা যোগাযোগ করা একটা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের সুবিধা হিসেবে ধরতে পারি।
ভিডিও অডিও কলে কথা বলা
ইন্টারনেট আসার আগে মানুষ কে ভাবতো যে এক সেকেন্ডের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষ অন্য প্রান্তের মানুষের সাথে সরাসরি ভিডিও কলে কথা বলবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো না আসলে এটা কখনোই সম্ভব হতনা। যদিও আমরা এমনিতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অডিও কলে একে অপরের সাথে কথা বলতে পারি কিন্তু তার জন্য আমাদেরকে টাকা পয়সা প্রদান করতে হয়।
আর যখন আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে একে ওপরের সাথে অডিও কিংবা ভিডিও কলে কথা বলবো। তখন সেখানে আলাদা করে কোন ধরনের টাকা প্রদান করতে হবে না । ইন্টারনেট কানেকশন টি থাকলেই হয়ে যাবে।
আবার এগুলা ব্যবহার করে ভিডিও কলে কথা বলার সময় খুব পরিষ্কারভাবে একে অপরের চেহারা দেখা যায় কিংবা কথাগুলো শোনা যায়।
দেশ বিদেশের খবর পাওয়া
যখন আমাদের মাঝে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছিল না তখন আমরা খুব সহজে আমাদের দেশের বাহিরের খবর গুলো পেতাম না।
আবার এই খবরগুলো সংগ্রহ করার জন্য আমাদেরকে টিভি চ্যানেল চালু করতে হতো এবং তাদের বলার জন্য অপেক্ষা করতে হতো।
কিন্তু যখন আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর অ্যাক্সেস পেয়েছি তখন সেখানেই এক কাপের মাধ্যমেই দেশ বিদেশের বাপৃথিবীর এক প্রান্তের খবর অন্যপ্রান্তে পাওয়া যাচ্ছে নিমেষের মধ্যেই।
আবার কোন দেশে কখন কি হচ্ছে সেটার খবর ও আমরা পেয়ে যাচ্ছি শুধুমাত্র এই সামাজিক যোগাযোগ এর মধ্যমেই।
কমিউনিটি এর মাধ্যমে সাহায্য পাওয়া
এখন ফেসবুকে কিংবা টুইটারে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ আছে যেখানে মানুষকে অনেক বিষয়ে সাহায্য করা হয়ে থাকে।
আপনার যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে সেগুলোতে পোস্ট করলে সাথে অনেক এক্সপার্টগন সেই সমস্যাটির জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকে।
তো এই গ্রুপ গুলোর মাধ্যমে আমরা খুব সহজে বিনা পয়সায় ভালো ভালো মানুষের পরামর্শ পাচ্ছি এবং বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পাচ্ছি।
বর্তমানে অনেক শত শত রক্ত দানের গ্রুপ আছে যেখানে পোস্ট করলে আমরা সেকেন্ডের মধ্যে অনেক রক্তের সন্ধান পেয়ে যাচ্ছি অসুস্থ মানুষের জন্য।
তো এই রক্তের সন্ধান কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধাগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সুবিধা ধরা হয়।
বিনামূল্যে চিকিৎসা পরামর্শ
কোন কিছু হলে আমাদেরকে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যেতে হয় পরামর্শ নেওয়ার জন্য কিংবা কোন ওষুধ দেখিয়ে নেওয়ার জন্য।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থাকার কারণে সেখানে অনেক ধরনের ডাক্তার আছে যারা বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা প্রদান করে থাকে আর চিকিৎসার বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকে।
তো এর জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সম্পর্কিত ফেসবুক গ্রুপ আছে সেখানে মানুষের কোন সমস্যা হলে বা মানুষ সেখানে পোস্ট করলে অভিজ্ঞ ডাক্তার তাদেরকে পরামর্শ দিয়ে থাকে।
এইভাবে চিকিৎসার জন্য আমরা বিনামূল্যে সাহায্য পেয়ে যাচ্ছি আবার অনেক সুবিধা ও পেয়ে যাচ্ছি এখান থেকে।
আবার অনেক সময় আমরা ডাক্তারের দেওয়া বিভিন্ন ঔষধ সম্পর্কে বুঝি না যে এটা কিসের ওষুধ । সেই সময় ও আমরা এই ফেসবুক গ্রুপগুলোতে পোস্ট করার মাধ্যমে সেই ঔষধ গুলো সম্পর্কে যাবতীয় বিষয়গুলো জেনে নিতে পারি।
শিক্ষা ক্ষেত্রে সুবিধা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা গুলোর মধ্যে সবথেকে বেশি সুবিধা পাওয়া যায় শিক্ষা ক্ষেত্রে। অর্থাৎ এই শিক্ষাক্ষেত্রের কারণেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আজ এতটা মানুষ বেশি ব্যবহার করে।
যখন ইন্টারনেট আমাদের মাঝে ছিল না তখন শিক্ষা ক্ষেত্রে শিক্ষা গ্রহণ করা অনেক বেশি কঠিন হয়ে গিয়েছিল। একজন স্যারের কাছে পড়তে গেলে অনেক দূরে যেতে হতো।
কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে আমরা ঘরে বসে দেশের সেরা সেরা শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছি।
এছাড়াও বিভিন্ন কমিউনিটি থাকার কারণে পড়তে গিয়ে কোন সমস্যা হলে সাথে সাথে আমরা তার সমাধান পেয়ে যাচ্ছি ঘরে বসেই।
অনেক শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম আছে যারা ফ্রিতে বিনামূল্যে ফেসবুকে এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি লাইভ ক্লাস নিয়ে থাকে। আর শিক্ষার্থীরা ফ্রিতে এগুলো করে অনেক সুবিধা পাচ্ছে যার কারণে তাদের টাকাও প্রচুর বেঁচে যাচ্ছে।
আবার পড়তে গিয়ে হঠাৎ কোন সমস্যা হলে আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাথে সাথে সেটা সমাধান করে নিতে পারছি।
২০২০ সালে যখন সারা বিশ্বে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে স্কুল কলেজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তখন এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থাকার কারণেই মানুষ তাদের পড়াশোনাগুলো চালিয়ে যেতে পারছিল।
তাহলে বুঝতেই পারছেন শিক্ষা ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা গুলো কতটা বেশি দরকার। এছাড়াও এই শিক্ষা ক্ষেত্রে বা শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের গুরুত্ব অপরিসীম।
ব্যবসা ক্ষেত্রে সুবিধা
ইন্টারনেটের কারণে আমাদের অফলাইন কিংবা অনলাইনে সমস্ত ব্যবসা খুব সহজ হয়ে গেছে। এগুলো থাকার কারণে মুহূর্তের মধ্যে আমরা লাখ লাখ কাস্টমারের কাছে আমাদের পণ্য বা সার্ভিস হলো সম্পর্কে অবগত করতে পারছি।
আর ব্যবসা ক্ষেত্রে যে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব কতটা বেশি তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। যখন আপনি কোন দোকান দিয়েছিলেন তখন দোকানের সামনে দিয়ে যে মানুষগুলো যাচ্ছে তাদেরকেই শুধুমাত্র আপনি আপনার পণ্য সম্পর্কে জানতে পারছেন।
কিন্তু এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থাকার কারণে শুধুমাত্র একটি পোষ্টের বিনিময়ে লাখ লাখ হাজার হাজার কাস্টমারের কাছে নিজের পণ্য সম্পর্কে জানানো যাচ্ছে।
আবার ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে গুরুত্ব অনেক বেশি। যেহেতু পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে থাকে তাই তাদের কাছে পৌঁছান খুবই সহজ।
আর আপনারা ভাবতেও পারবেন না এই সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে বর্তমানে কতটা পণ্য বেচাকেনা হচ্ছে। মানুষ এখন অনেক বেশি অনলাইন নির্ভরশীল হওয়ায় তারা এগুলো থেকেই বর্তমানে পণ্য অর্ডার দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
বন্ধুদের সাথে কানেকটেড থাকা
নিজের পরিচিত আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে সর্বদা যোগাযোগ রক্ষা করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। কারণ কখন কাকে আপনার কাজে লেগে যাবে সেটা বলা মুশকিল।
আর সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর কারণে আমরা আমাদের পরিচিতদের সাথে সবসময় কানেক্ট থাকতে পারি। আমরা আমাদের একাউন্টে তাদের একাউন্টগুলো বন্ধু বানিয়ে রেখে তাদের সাথে সর্বদা যোগাযোগ রক্ষা করে যেতে পারছি।
এছাড়াও যখন কোন বন্ধুদের সাথে কথা বলা প্রয়োজন হচ্ছে সাথে সাথে নক দিয়ে আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারছি।
পরিশেষে
আজকের এই পোস্টে আমরা বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা সম্পর্কে পাঠকদের কে জানিয়েছে। এই সুবিধা গুলো অবশ্যই আপনাদের একবার ভেবে দেখবেন।
এটা বলতেই হয় যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আসার ফলে আমাদের জীবনযাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে এবং আগের থেকে অনেক কিছু অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে।
তো আজকের পোস্টে আলোচনা করা বিষয়গুলোর মধ্যে যদি আপনার কোন সমস্যা থাকে বা কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে সেটা কমেন্টে জানাবেন। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চাইলে সেটাও আমাদেরকে জানিয়ে দিবেন।