মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল শিখে নেন
আসসালামু আলাইকুম আপনারা কি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল জানতে চান ? তাহলে আজকের পোস্ট সর্বশেষ পর্যন্ত পড়বেন। উদাহরণ ডটকম এর আজকের পোস্টে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল গুলো খুব সহজভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের উপন্যাস পড়ে থাকি। কিন্তু পরীক্ষায় উত্তর করার জন্য এই উপন্যাস গুলো সঠিকভাবে মনে রাখার প্রয়োজন পড়ে। যদি উপন্যাসগুলো এমনিতে পড়া যায় তাহলে কিন্তু মনে থাকবে না।
আমাদেরকে এমনভাবে কৌশল অবলম্বন করে সেগুলো পড়তে হবে যাতে মনে থাকে। কিন্তু যেগুলো মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস রয়েছে সেগুলোতে সাল এবং বিভিন্ন কঠিন বিষয়বস্তু থাকে। এই কারণে আজকের পোস্টে আমরা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল গুলো শিখিয়ে দেব।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল
মনে রাখবেন যদি আপনি আমাদের শেখানো কৌশল গুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারেন তাহলে কিন্তু এই উপন্যাস গুলো মনে রাখতে পারবেন না। এই কারণে আমরা যে সকল মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল শেয়ার করব সেগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে এবং বুঝতে হবে।
মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে যে সমস্ত উপন্যাস লেখা হয়েছিল সেগুলোতে সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয় সাল এবং তারিখ। আর এই সাল ও তারিখ মনে রাখতে অনেক বেশি কষ্ট হয় আমাদের।
সাল ও তারিখ থাকার পাশাপাশি এই উপন্যাসগুলোতে অনেক ধরনের চরিত্র বা মানুষের নাম থাকে সেগুলো মনে রাখাও অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়। এই কারণে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল অবলম্বন করে সেগুলো পড়তে হবে।
গভীর মনোযোগ সহকারে পড়া
বন্ধুরা আজকের এই কৌশল গুলো শেয়ার করার প্রথম পয়েন্টেই আমরা রেখেছি এই গভীর মনোযোগ সহকারে পড়ার বিষয়টি। মনে রাখবেন যদি আপনি গভীর মনোযোগ দিয়ে কোন পড়া না পারেন তাহলে সেটা কখনোই মনে রাখতে পারবেন না।
এমনকি অনেক সহজ পড়াও মনোযোগ দিয়ে না পারার কারণে সাথে সাথে ভুলে যাবেন। এই কারণে আপনি যে কোন উপন্যাস পারেন না কেন বা যে কোন কিছু করেন না কেন অবশ্যই আগে আপনার মনোযোগ কে ঠিক করে নিতে হবে।
আর হ্যাঁ উপন্যাসগুলো খুব গভীর মনোযোগ সহকারে পড়ার পাশাপাশি আমরা আজকের পোস্টে যে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল শেয়ার করব সেগুলোও অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং পরবর্তীতে ভালো মনোযোগ সহকারে কৌশল গুলো এপ্লাই করতে হবে ।
বার বার পড়া
যেকোনো কিছু মনে রাখার সবথেকে প্রথম কাজ হল সেই বিষয়টাকে বারবার পরতে হবে। আপনি যখন কোন কিছু মুখস্ত করতে যাবেন বা মনে রাখার জন্য কোন কিছু করবেন সেটা যদি একবার পড়েন তাহলে কখনোই মনে রাখতে পারবেন না।
এই কারণে যখনই আপনি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কোন উপন্যাস পড়তে যাবেন এবং সেটা মনে রাখার প্রয়োজন হবে তখনই সেটা একের অধিক বার পড়বেন।
আবার যখন দেখবেন কোন কঠিন শব্দ বা কঠিন কিছু বিষয় বস্তু চলে এসেছে সেটা আরও বেশি বার করে পড়তে হবে। বেশি বার করে কোন কিছু পরলে সেটা মনে রাখা খুব সহজ হয়ে যাবে। আর মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল গুলোর মধ্যে সবথেকে কার্যকরী কৌশল এটি।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নোট করা
একটা কথা মনে রাখবেন যখন আপনি কোন বিষয় পড়বেন এবং সেটা কোন খাতায় নিজের হাতে লিখবেন তখন সেটা অনেক বেশি দিন মনে থাকার সম্ভাবনা থাকে।
তো যখন এই উপন্যাসগুলো পড়বেন তখন এর মধ্যে অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পাবেন যেগুলো পরীক্ষায় আসার জন্য উপযোগী। আর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আপনাকে আলাদা করে একটা খাতা বানিয়ে সেখানে নোট করতে হবে।
খাতায় এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নোট করলে এগুলো দীর্ঘদিন খুব সহজে মনে রাখতে পারবেন এবং পরীক্ষাতেও খুব সহজে উত্তর করতে পারবেন।
বাস্তবে গল্পের মতো করে পরা
উপন্যাসগুলো লেখা হয় সাধারণত বিভিন্ন গল্পের মত করে। কোন সত্য ঘটনার উপর লেখা হয় আবার বিভিন্ন উপন্যাস কাল্পনিক গল্পের উপরেও লেখা হয়। তো এই মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস গুলো আরো বেশি ভালোভাবে বোঝা যায় গল্পের মাধ্যমে পড়লে।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল গুলোর মধ্যে এই গল্পের আকারে সেটা পড়া অনেক বেশি কার্যকরী একটি কৌশল। উপন্যাসটি পরবেন এবং নিজের মনের মধ্যে গল্প আকারে চিন্তা করবেন।
সহজ ভাষায় পড়া
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লেখকগন উপন্যাস গুলো অনেক কঠিন ভাষায় লিখে থাকে। কিন্তু এই কঠিন ভাষায় যদি আপনি উপন্যাসগুলোকে মনে রাখতে চান তাহলে কখনোই সেগুলো বেশি দিন মনে রাখতে পারবেন না।
এই কারণে যখনই কোন উপন্যাস পরবেন তখন সেই কঠিন ভাষাকে বুঝে নিয়ে সেটার সহজ ভাষা যেটা হবে সেটা পরবেন তাহলে অনেকদিন মনে থাকবে। এভাবে যেকোনো কিছু মনে রাখা অনেক সহজ হবে।
সালগুলো আলাদা করে লিখে রাখ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস গুলোর মধ্যে সব থেকে যে জিনিসটা বেশি থাকে সেটা হচ্ছে সাল এবং তারিখ। এই কারণে এই সালগুলো মনে রাখা সব থেকে বেশি কঠিন ব্যাপার হয়।
কিন্তু যদি আপনি ওই উপন্যাসটি পড়ার পরে সালগুলো আলাদা করে খাতায় লিখে রাখেন তাহলে কিন্তু সেটা মনে রাখার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আরেকটি কাজ করতে পারেন সেটা হচ্ছে কোন ছোট খাতায় এগুলো নোট করে সেটা পকেটে নিয়ে করতে পারেন।
সালগুলো যেখানে লেখা থাকবে আপনি অবসর সময় পাইলেই সেগুলো বের করে দেখবেন তাহলে উপন্যাসটি খুব ভালো মতো মনে রাখতে পারবেন ।
সালগুলো কল্পনা করুন
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত উপন্যাস গুলোর মধ্যে যেহেতু অনেক বেশি সাল থাকে তাই এই সালগুলোকে আমাদের মনে রাখার জন্য কল্পনা করে পড়তে হবে।
ধরুন উপন্যাসের মধ্যে এক জায়গায় লেখা আছে ১৯৭১ এবং কিছুক্ষণ পর আরেক জায়গায় লেখা আছে ১৯৭৯. এখন আপনাকে কল্পনা করতে হবে যে ১৯৭১ সাল কোথায় এবং তার কত বছর পরে পরের সালে এসেছে।
এভাবে যদি আপনি প্রতিটা সাল পড়ার সময় ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিজের মাথার মধ্যে একটা প্যাটার্ন তৈরি করতে পারেন। তাহলে খুব সহজে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসগুলো ভালোমতো মনে রাখতে পারবেন।
উপন্যাস সম্পর্কিত ভিডিও দেখা
বর্তমানে যে সমস্ত উপন্যাস আমাদের পাঠ্যপুস্তকে পাওয়া যায় এগুলোর প্রায় বেশিরভাগ উপন্যাসেরই কোন না কোন ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে।
আর যে সমস্ত উপন্যাস মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত আছে সেগুলোর সম্পর্কে ছবি কিংবা নাটক অবশ্যই ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। তো এখন আপনাকে এই ভিডিওগুলো দেখতে হবে।
ভিডিওগুলো পাওয়ার জন্য আপনি ইউটিউবে অথবা google এর সেই উপন্যাসের নাম লিখে সার্চ করলে খুব সহজে পেয়ে যাবেন। ভিডিও গুলো দেখলে দেখবেন আপনি পরবর্তীতে উপন্যাস পড়ার সময় খুব সহজে সেগুলো বুঝতে পারবেন এবং মনেও রাখতে পারবেন।
যতগুলো এই পোস্টে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল শেয়ার করা হবে তার মধ্যে আমার মনে হয় এটি সেরা একটি কৌশল হতে পারে এই উপন্যাসগুলো মনে রাখার।
অন্যকে বুঝিয়ে দেওয়া
কোন কিছু করার পর যখন আপনি ওই বিষয়টি আবার অন্যকে বুঝিয়ে দিবেন তাহলে দেখবেন খুব ভালো মতোই বিষয়টি আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন এবং মনেও রাখতে পারবেন।
এভাবে যে কোন উপন্যাস বা গল্প পরার পর সেই গল্পটি আবার অন্যকে আপনি বুঝিয়ে দিবেন বা কঠিন বিষয়বস্তুগুলো কাউকে বোঝালে খুব সহজে আপনার মাথার মধ্যে উপন্যাস টি গেঁথে যাবে।
বিষয়টি নিয়ে অন্যের সাথে গল্প করা
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক যে সমস্ত উপন্যাস রচনা করা হয়েছে সেগুলো প্রত্যেকটাই একটা গল্পের মত। আপনি যখন উপন্যাস গুলি পড়বেন তখন নিজেই বুঝতে পারবেন যে এগুলো কিভাবে গল্প বানানো হয়েছে।
এরপর যখন উপন্যাসটি আপনার পুরোটা পড়া হয়ে যাবে তখন আশেপাশে কোন বন্ধুর সাথে ওই উপন্যাসটা নিয়ে গল্প করবেন এবং সেখানে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলি নিয়েও তার সাথে আলোচনা করবেন।
এভাবে একে অপরের সাথে যখন আপনার আলোচনা করবেন তখন দেখবেন দুইজনারই উপন্যাসটি খুব ভালোভাবেই পড়া হয়ে গেছে এবং মনেও থাকবে অনেক দিন ধরে।
ক্লাসে সবার সামনে উপস্থাপন করা
বেশ কিছু মানুষের সামনে কোন কিছু উপস্থাপন করতে গেলেই আমরা অনেকে ঘাবড়ে যাই। কিন্তু এই কাজটা যদি আপনি করতে না পারেন তাহলে জীবনে অনেক পিছিয়ে যাবেন।
উপন্যাসগুলো পরার পর যদি আপনি ক্লাসের সবার সামনে সেগুলো আবার উপস্থাপন করেন বা গল্প করে সবাইকে সুনান তাহলে দেখবেন আপনার নিজের মধ্যে সাহস আর বাড়বে এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস গুলোও আগের থেকে অনেক ভালো চর্চা হয়ে যাবে
শুধুমাত্র আপনার নিজের মধ্যেই সেগুলো মুখস্ত হবেনা বরং ক্লাসের যাদের সামনে সেগুলো বলবেন তাদেরও উপন্যাস টি মুখস্ত হয়ে যাবে।
কঠিন জায়গা গুলো বেশি করে লেখা বা লেখা
কিছু কিছু উপন্যাসের মধ্যে এমন কিছু কঠিন জায়গা থাকে যেগুলো মনে রাখা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়। কিন্তু এই জায়গাগুলো থেকেই দেখা যায় পরীক্ষার মধ্যে বেশি প্রশ্ন এসে থাকে।
এই কারণে উপন্যাসের মধ্যে যে সমস্ত কঠিন জায়গা মনে হবে আপনার কাছে সেগুলো আলাদা করে খাতায় নোট করবেন । তারপর ওই নোটটি বারবার পড়বেন।
যদি এমনটা করে থাকেন তাহলে উপন্যাসের মধ্যে থাকা কঠিন জায়গা গুলো আপনার সহজে মনে থাকবে এবং পরবর্তীতে এখান থেকে প্রশ্ন আসলেও খুব সহজে উত্তর দিতে পারবেন।
কথোপকথন হলে সংক্ষেপে সেগুলো লেখা
বিভিন্ন উপন্যাসের মধ্যে উপন্যাসটি লেখা হয় কথোপকথন প্যাটার্ন এর উপর ভিত্তি করে। কিন্তু এই কথোপকথন এর মধ্যে দেখা যায় এমন কিছু ডায়লগ থাকে যেগুলো মনে রাখা সমস্যা।
তো এই কঠিন ডায়লগ গুলো আপনাকে সহজ ভাষায় নিজের মতো করে আলাদা করে পড়তে হবে এবং লিখে রাখতে হবে। পুরোটা না লিখে শুধুমাত্র সংক্ষেপে যদি আপনি সহজ ভাষায় সেটা লিখতে পারেন তাহলে সেটাই ভালো হবে।
এভাবে লিখে রাখতে পারলে ডায়লগ এর মধ্যে থাকা কঠিন ব্যাপার গুলো সহজে বুঝে যাবেন এবং আর কখনো ভুলে যাবেন না। আশা করি এই মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশলটি বুঝে গেছেন সবাই।
আন্ডার লাইন করা বা মার্ক করা
পাড়ার মধ্যে আন্ডার লাইন করে পড়া অনেক বেশি কার্যকরী মনে রাখার ব্যাপারে। যখন আপনি কোন লেখার উপর আন্ডার লাইন করবেন তখন দেখবেন ওই লেখাটি আপনার বেশি বেশি মনে থাকবে।
আন্ডারলাইন না করে আপনি চাইলে বাজার থেকে বিভিন্ন হাইলাইটার কলম কিনে এনে সেগুলো দিয়েও মার্ক করে রাখতে পারেন।
এভাবে পড়াগুলো মার্ক করে রাখলে যখন ওই পৃষ্ঠা পরবর্তীতে আবার খুলবেন তখন ওই মার্ক করা লাইন গুলো বেশি বেশি চোখে পড়বে। যদি বেশি বেশি চোখে পড়ে তাহলে সেটা আবার পড়া হয়ে যাবে এবং উপন্যাসটি মনেও থাকবে খুব ভালো।
এখন আপনি চাইলে উপন্যাসের মধ্যে থাকা ইম্পরট্যান্ট বিষয়গুলো মার্ক করে রাখতে পারেন। আবার যেগুলো কঠিন এবং আপনার মনে রাখতে সমস্যা হয় সেগুলোও ওই হাইলাইটার কলম দিয়ে মার্ক করে রেখে দিতে পারেন।
সারমর্ম বা মূলভাব বোঝা
মনে রাখবেন প্রতিটা গল্প কিংবা উপন্যাসের একটা মূলভাব বা সারমর্ম আছে। আর মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস পড়ার আগে যদি ওই উপন্যাসের সারমর্ম বা মূলভাবটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারেন তাহলে উপন্যাসটি পড়া আপনার জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে।
এখানে আপনি চাইলে বিভিন্ন ভিডিও দেখার মাধ্যমে উপন্যাসের সারমর্ম বা মূলভাব বুঝে নিতে পারেন আবার পুরোটা পড়ে নিজের মতো করে মূলভাব ও ভাবতে পারেন।
যদি এভাবে প্রতিটা উপন্যাসের মূলভাব মনের মধ্যে গেঁথে নিতে পারেন তাহলে উপন্যাসটি পড়ে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন আবার উপন্যাসের মধ্যে ঘটা ঘটনাগুলোও মনে রাখা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
পরিশেষে
আজকের পোস্টে আমরা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস মনে রাখার কৌশল পাঠকদের সাথে শেয়ার করেছি। এখানে যে সমস্ত কৌশল আপনাদেরকে বলা হয়েছে এগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে পালন করেন তাহলে অবশ্যই মনে রাখতে পারবেন উপন্যাসগুলো।
তো আজকের পোস্টে শেয়ার করা বিষয়গুলো যদি বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এখানে আমরা অবশ্যই বাস্তবমুখী পরামর্শ গুলো আপনাদেরকে দিয়েছি।
যদি ভালো লাগে তাহলে চাইলে আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে পারেন। আর হ্যা আমাদের ফেসবুক পেইজে নক দিয়ে আপনার যে কোন প্রশ্ন সেখানে করতে পারেন।